আবার দেখা হবে আবেগঘন বিদায়ী ভাষনে পুলিশ সুপার পটুয়াখালী মোহাম্মদ মইনুল হাসান পিপিত্রম

0
21

মোঃ নাসির বিশেষ প্রতিনিধিঃ
সম্মানিত পটুয়াখালীবাসী,
সুপ্রিয় টিম জেলা পুলিশ পটুয়াখালী,
আবার দেখা হবে বিদায়ী পুলিশ সুপার পটুয়াখালী মোহাম্মদ মইনুল হাসান পিপিত্রম –

আসসালামু আলাইকুম,
‘Better & Safer’ পটুয়াখালী গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে আপনাদেরই একজন হয়ে এসেছিলাম ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ খ্রিস্টাব্দ, বুধবার। ঠিক বারে একদিন এগিয়ে মঙ্গলবার, ঐতিহাসিক মহান স্বাধীনতা দিবসের মাস মার্চ ০২,২০২১ বদলি সূত্রে প্রস্থান করছি। গন্তব্যস্থল ডিসি,ডিএমপি,ঢাকা। গননায় ১১৭৬ দিন হলেও গর্ব করেই আপনাদের মাঝে একজন হয়ে বলি পাঁচ বছর (২০১৭,২০১৮,২০১৯,২০২০,২০২১) সেবা দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি সাধ্যমত। ‘দুষ্টের দমন এবং শিষ্টের পালন’— এ মহান ব্রতে উজ্জীবিত হয়ে বাংলাদেশ পুলিশের অভিভাবক মান্যবর আইজিপি স্যারের মহামূল্যবান পাঁচ দফা( No Corruption,No Drugs,No Torture, Welfare & Discipline, Beat Policing) বাস্তবায়ন করতে গিয়ে পটুয়াখালীর সর্ব উত্তরে ধুলিয়া থেকে সর্ব দক্ষিনে ধুলাসার পর্যন্ত কখনো বা বিট পুলিশিং সমাবেশ, কখনো বা মাদক বিরোধী সমাবেশ, কখনো বা উঠান বৈঠক, কখনো বা ধর্ষণের শিকার ভিকটিমের কাছ থেকে প্রকৃত তথ্য জানতে কিংবা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করতে কিংবা নারী নির্যাতন ও ধর্ষণ বিরোধী সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে ছুটে গিয়েছি বিস্তর। পাড়ি দিয়েছি দুর্গম-উত্তাল-বিক্ষুব্ধ আগুনমুখা, বুড়াগৌরাঙ্গ, রাঙ্গাবালী, আন্ধারমানিক সহ লোহালিয়া, পটুয়াখালী, দারভাঙ্গা,ভেকুরী, সুরেশ্বর, পায়রা, তেতুলিয়া প্রভৃতি। সেবার মানসে ছুটে গিয়েছি চরমোন্তাজ,সোনারচর, আন্ডারচর,গঙ্গামতি, ক্রাব আইল্যান্ড, মিশ্রীপাড়া, রাখাইন পল্লী প্রভৃতি দুর্গম এলাকা। কাক ডাকা ভোরে বাংলাতে কিংবা অফিসে অথবা যাত্রাপথে কোন সেবাপ্রার্থী ব্যক্তি এসে অরক্ষিত থেকেছেন কিংবা সেবা পাননি এমনটি বোধকরি পরিলক্ষিত হয়নি। সেলফোনে কেউ পাননি কিংবা ব্যস্ত/সভারত থাকলে পূনরায় ফোন স্বউদ্যোগে করিনি এমন নজির একটিও বোধকরি নেই। ঐতিহ্যবাহী সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের একজন গর্বিত সদস্য হিসেবে কতটুকু করতে পেরেছি তার বিচার করবেন আপনারা।

যোগদানের প্রথমদিনই সাথে করে নিয়ে এসেছিলাম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ‘সরকারি কর্মচারী গন জনগণের সেবক’— মর্মে বাধাইকৃত মহামূল্যবান অমেয় বাণী যা জেলা পুলিশের সকল ইউনিট ইনচার্জগনের কক্ষে শোভিত হচ্ছে। বাণীগুলো প্রতিদিন কেউ একবার পড়লে নিশ্চিতভাবে বিবেক শানিত হবে, পরিচ্ছন্ন হবে মানসিকতা, উদার হবে হৃদয়। সেই স্পৃহা থেকেই টিম পটুয়াখালী জেলা পুলিশ দিনরাত অহর্নিশ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। বিস্তর সুখস্মৃতি ও অভিজ্ঞতা নিয়ে আপনাদের মাঝেই চিরজাগরুক থাকতে চাই।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন, পৌরসভা নির্বাচন সহ বেশকিছু ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন সুসম্পন্ন করেছি। মহামান্য রাষ্ট্রপতি’র একবার শুভ আগমন ও দুটো ভেন্যুতে (দুমকি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুয়াকাটা) উপস্থিতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র দু’বার শুভ পদার্পন (শেখ হাসিনা সেনানিবাস ও পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র), মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের বাউফল থানার নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন, তৎকালীন শ্রদ্ধেয় ডিজি র‍্যাব (বর্তমানে মাননীয় ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ) মহোদয়ের কুয়াকাটায় মাদকবিরোধী ম্যারাথনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান, সাবেক শ্রদ্ধেয় ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ মহোদয়ের জেলা পুলিশের বার্ষিক(২০২০) ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহন প্রভৃতি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টস আমার অভিজ্ঞতাকে করেছে সমৃদ্ধ। সকল ডেপ্লয়মেন্ট প্লান সর্বমহল কর্তৃক হয়েছে ভূয়সী প্রশংসিত।
সাগরকন্যা খ্যাত পটুয়াখালী জেলা দুর্যোগপ্রবণ উপকূলীয় এলাকা হওয়ায় প্রলয়ংকারী আম্পান, বুলবুল ও ফনি মোকাবেলায় নিজেকে ব্যাপৃত করেছি সর্বত্র। রিলিফ বিতরন কিংবা মুজিব কিল্লায় আশ্রয়গ্রহন কিংবা সাইক্লোন সেন্টারে আশ্রয়গ্রহন প্রভৃতি কার্য সম্পাদন করতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার কোনো বিকল্প ছিল না। ছেলেধরা, গুজব প্রতিরোধ প্রভৃতি অপতৎপরতা প্রতিরোধ করতে পথনাটকসহ দিনরাত অহর্নিশ জনসাধারনকে সচেতন করতে মাইকিং, লিফলেট বিতরন, উঠান বৈঠক, মতবিনিময় সভা, স্টুডেন্ট পুলিশিং পরিচালনা করেছি সর্বত্র। পটুয়াখালী জেলা পুলিশের সদস্যগনকে ক্লাস্টার করে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ও অভিভাবকগনকে সচেতন করার প্রয়াস সর্বমহল কর্তৃক ভূয়সী প্রশংসিত হয়েছে। বিশ্বব্যাপী করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরুতেই মান্যবর ইন্সপেক্টর জেনারেল মহোদয়ের প্রাজ্ঞ, গতিশীল ও যুগোপযোগী দিকনির্দেশনার কারনেই একজন ফ্রন্টলাইনার হিসেবে গর্ববোধ করি। পর্যটন এলাকা কুয়াকাটা ভ্যাকেটকরণ, অসহায় ও লকডাউনকৃত মানুষের ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেয়া, করোনা আক্রান্তদের হাসপাতালে পৌঁছে দেয়া, করোনায় আক্রান্ত মৃতগনদের দাফন করা, বিভিন্ন স্থান থেকে আগত ব্যক্তিবর্গকে কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতকরন, বাজার মনিটরিং ও একমুখীকরন, সতর্কতামূলক মাইকিং, লিফলেট বিতরন, মোবাইল গাড়ীতে ব্যানার প্রদর্শন ও কনভয় করতঃ সচেতনতামূলক উদ্বুদ্ধকরণ, নিজেদের ব্যবস্থাপনায় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটানোসহ সার্বিক নিরাপত্তা কার্যক্রমে নিজেকে দিনরাত অহর্নিশ ব্যস্তই রেখেছি।

দুই দুইবার কনস্টেবল নিয়োগে সর্বমোট পটুয়াখালীর ২৪১ জন কনস্টেবল নিয়োগ, ফলাফল ঘোষণার অব্যবহিত পরেই উপস্থিত সাংবাদিকবৃন্দের সম্মুখে তাদেরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো এবং নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা আছে কিনা তাও উন্মুক্তভাবে জানতে চাওয়া প্রভৃতি কার্যক্রম আমাকে করেছে ধন্য ও আশীর্বাদপুষ্ট।প্রিন্টিং ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ সহ সর্বমহল কর্তৃক যে উচ্ছ্বসিত প্রশংসা পেয়েছি তা আমার জীবনের অন্যতম সেরা অর্জন। সদাশয় সরকার কর্তৃক পটুয়াখালীতে একাধিক ফাস্ট ট্রাক/মেগা প্রজেক্টে (পায়রা বন্দর, চার-চারটি ১৩২০ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রভৃতি) কর্মরত সম্মানিত হাজার হাজার বিদেশি নাগরিকসহ পর্যটন এলাকা কুয়াকাটায় আগত সম্মানিত দেশী-বিদেশী পর্যটকগনদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি।
এ জেলায় কর্মকালীন সময়ে পিপিএম-সেবা পদক অর্জন, ‘IGP’s Exemplary Good Services Badge’ অর্জনসহ মাদক উদ্ধারে পুলিশ সপ্তাহে পুরস্কার অর্জন আমাকে করেছে গৌরবান্বিত। রেঞ্জ পুলিশের অভিভাবক শ্রদ্ধেয় ডিআইজি স্যারের অধীনে অনুষ্ঠিত ৩৮ টি মাসিক অপরাধ সভার মধ্যে মাত্র একটি সভায় জেলা পুলিশ পুরস্কৃত হননি। ভালো কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ সর্বাধিক সংখ্যক পুরষ্কার পটুয়াখালী জেলা পুলিশের সদস্যগণ অর্জন করেছেন। শ্রদ্ধেয় ডিআইজি স্যারের দিকনির্দেশনায় মাদক উদ্ধার ও আসামি গ্রেপ্তার সহ মাদক নির্মূলে “মুক্তির পথে পটুয়াখালী” নামক একটি সমবায় সমিতি গঠন মাদক নির্মূলে আলোকবর্তিকা স্বরূপ কাজ করেছে। বিট পুলিশিং কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে শান্তিকামী জনতার ভালোবাসার স্বীকৃতিস্বরূপ দুটি পৃথক জায়গায় ৩৩ ও ২০ শতাংশ জমি জেলা পুলিশ পটুয়াখালী ‘Gift of Deed’ সূত্রে অর্জন করেছে। পটুয়াখালী জেলায় মাননীয় কমিশনার, দুদক (তদন্ত) শ্রদ্ধেয় এ এফ এম আমিনুল ইসলাম স্যারের পটুয়াখালীতে আগমন, জেলা প্রশাসনের সভা কক্ষে সর্বস্তরের স্টেকহোল্ডারগনকে নিয়ে মতবিনিময় এবং বিছিন্ন দুর্গম উপজেলা রাঙ্গাবালীতে অনুষ্ঠিত গণশুনানিতে অংশগ্রহণের ভিত্তিতে সর্বসাধারন কর্তৃক জেলা পুলিশ সম্পর্কে যে পরিচ্ছন্ন প্রতীতি নিয়েছেন তার স্বীকৃতি স্বরূপ টীম লিডার হিসেবে আমাকে প্রশংসাসূচক আধাসরকারি পত্র প্রেরন জেলা পুলিশকে করেছে মহিমান্বিত।

আমি সর্বদাই জেলা পুলিশ পটুয়াখালীকে নিয়ে গর্ববোধ করি। কেননা এ সকল অর্জন আমার একার নয় বরঞ্চ গর্বিত জেলা পুলিশের সকল সদস্যের অর্জন। তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা ও মমত্ববোধ নিখাদ ও পবিত্র বিধায় সর্বদাই পরিবারের অভিভাবক এর ভূমিকায় অবতীর্ন হয়েছি। ছুটি চেয়ে পাননি এমন নজির নেই। রেশনের মান করেছি বহুগুণে উন্নীত। খেলাধুলার পৃষ্ঠপোষকতার কারনেই রেঞ্জের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক ইভেন্টসে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছে জেলা পুলিশ পটুয়াখালী। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সেবায় সর্বোচ্চ মনোযোগ দেয়া হয়েছে। পুলিশ হাসপাতালে জন্য দুজন এমবিবিএস ডাক্তার সিভিল সার্জন মহোদয়ের কাছ থেকে পাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে। পুলিশের সকল স্থাপনায় সর্বপ্রথম পর্যাপ্তসংখ্যক আইপি ক্যামেরা সংযোজিত হয়েছে।
স্থাপন হয়েছে লিংক রিপিটার। মেসের ডাইনিং সংস্কারসহ বিভিন্ন অভ্যন্তরীন ইভেন্টস সফলকাম করার জন্য পর্যাপ্ত উপকরনসামগ্রী আনয়ন নিঃসন্দেহে নবতর সংযোজন। অবকাঠামোগত আমূল পরিবর্তন (এসপি বাংলোর বাউন্ডারী ওয়াল নির্মান— দুটি নতুন গেট ও সেন্ট্রি পোস্ট নির্মান,গ্রীন ক্যাফেলন, ফোর্স থাকার নবনির্মিত একতলা ভবন নির্মান- আয়তন বৃদ্ধিকরণ- গার্ডেন লাইটিং, পুলিশ লাইন্সের অভ্যন্তরীণ আরসিসি রাস্তা, নবনির্মিত ক্যান্টিন, নবনির্মিত অস্ত্রাগার, দুটি ব্যারাকের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারন, পুলিশ অফিসের নবনির্মিত গেইট-নবনির্মিত বাউন্ডারি ওয়াল- স্যালুটিং ডায়াস, প্রত্যেক থানা, ফাঁড়ি ও তদন্ত কেন্দ্রে নবনির্মিত গেইট, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ৬টি থানার নবনির্মিত নারী,শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ডেস্কের জন্য পৃথক একতলা ভবন নির্মাণসহ বহুবিধ সংস্কার সাধিত হয়েছে। মাল্টিপারপাস ড্রীল শেড, অফিসার্স মেস ও ট্রাফিক ভবনের কার্যক্রম ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। সাতটি ডাবল ক্যাবিন পিকআপ সহ একটি করে বড় কোস্টার বাস,মাইক্রোবাস, প্রিজনার্স’ ভ্যান, ট্রাক,রেকার, অ্যাম্বুলেন্স, স্পিডবোড সর্বমোট ১৭ টি ভেহিকেলস এবং ০৯ টি মোটরবাইক সংযোজিত হয়েছে। এজন্য আমি পরম শ্রদ্ধাভাজন আইজিপি স্যারসহ সংশ্লিষ্ট ডেস্কের শ্রদ্ধেয় স্যারগনদের অশেষ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।

যাবার বেলায় স্মৃতিস্বরূপ পটুয়াখালী জেলা পুলিশের সকল সদস্যগনকে (সিভিল, এপিবিএন আরআরএফ সহ সর্বমোট ১৮০০) পুলিশ লোগো সম্বলিত একটি ‘টি-শার্ট’ স্যুভেনির স্বরূপ গিফট করে গেলাম যেমনটি যোগদানের দিন ও ঢাকা থেকে এনেছিলাম।

সুপ্রিয় পটুয়াখালীবাসী,
আমার এ দীর্ঘ চলার পথকে সুগম ও সাফল্যমন্ডিত করার জন্য পটুয়াখালী জেলার জেলা প্রশাসক মহোদয়,জেলা ও দায়রা জজ মহোদয়,সিজেএম মহোদয়, সিভিল সার্জন মহোদয়, রাজনীতিবিদগন, বিভিন্ন পেশাজীবীগন, বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন, সাংবাদিকবৃন্দসহ যাঁরা আমার কাজে/সেবায় উৎসাহ যুগিয়েছেন সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অশেষ ধন্যবাদ ও চির কৃতজ্ঞতা। সময়াভাবে অনেকের কাছেই হয়তোবা আমি পৌঁছাতে পারিনি সে জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
আমি সর্বদাই ০১৫৫২৩৯১২১৬-এ উন্মুখ হয়ে রয়েছি আপনাদের পানে।
মনে রাখবেন, কেবল একজন ছিল ভালোবাসতেন শুধুই আপনাদেরকে, ভালোবাসতেন শান্তিকামী জনতাকে।
তাই বিদায় না বলে ডিজিটাল বাংলাদেশে আমি বলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি “আবার দেখা হবে”।

আপনার মতামত প্রকাশ করেন

আপনার মন্তব্য দিন
আপনার নাম এন্ট্রি করুন