হুজুর সাঃ এরশাদ করেন যে, কুরবানির পশুর শরিরে যত পশম থাকে প্রত্যেক টা পশমের পরিবর্তে এক একটি নেকি পাওয়া যায়। কিয়ামতের দিন আমলনামার পাল্লায় কুরবানির পশুর রক্ত ও গোস্ত সত্তর গুন বৃদ্ধি করে দেওয়া হবে। পুলসিরাতের উপর কুরবানির পশু বাহন হবে। ( তিরমীজী- ২৭৫পৃ.)
হযরত আয়েশা রাঃ হইতে বর্ণিত রাসূল সাঃ এরশাদ করেন কুরবানির দিন বনী আদমেরকৃত সমস্ত আমলের তুলনায় রক্ত ঝড়ানো ( অর্থাৎ পশু যবেহ্ করা) আল্লাহর কাছে অধিক প্রিয়। নিশ্চয় এ যবেহকৃত পশু কিয়ামতের দিন আপন আপন শিং পশম ও খুর সহকারে উঠবে।
নিঃসন্দেহে কুরবানির পশুর রক্ত মাটিতে পড়ার আগেই আল্লাহর দরবারে কবুল হয়ে যায়। অতএব কুরবানিতে নিজেদের খুশি রাখ।
( তিরমিযি, ইবনে মাযা, মেশকাত শরীফ)