কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছেন- এইচ এম এরশাদ।

0
57

নিউজ ডেস্কঃ কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদ জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ।তিনি বলেছেন, “মত প্রকাশের অধিকার সবারই আছে, দাবি আদায়ের জন্য কথা বলার অধিকার সবারই আছে। কোনো নাগরিক অধিকারের দাবি তুলতে পারবে না, এটা হতে পারে না।” সামরিক আইন জারির মাধ্যমে মত প্রকাশের অধিকার খর্ব করে নয় বছর বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকা এরশাদ বুধবার ঢাকার বনানীতে তার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর গত কয়েক দিনে কয়েক দফায় হামলা চালিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। এরশাদ বলেন, “ছাত্র-ছাত্রীদের উপর যে জুলুম-নির্যাতন চলছে, তা মেনে নেওয়া যায় না। শুধু ছাত্র নয়, হামলা এবং গ্রেপ্তার করা হচ্ছে অভিভাবকদেরও।” প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এরশাদ আন্দোলনকারীদের উপর হামলার প্রতিবাদ জানালেও তাদের দাবির বিষয়ে নিজের অবস্থান প্রকাশ করেননি। তিনি এমপিওভুক্তির দাবিতে অনশনরত শিক্ষকদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেন।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, “শিক্ষকরা আজ রাস্তায় শুয়ে আমরণ অনশন করেছ। তাদের সাথে কেউ কথা বলার প্রয়োজন বোধ করছে না, অথচ শিক্ষকরাই জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।” বাংলাদেশের মানুষ এখন রাজনীতিকদের উপর বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “আমরা ক্ষমতায় গিয়ে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনব।” আগামী সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি কি আওয়ামী লীগের সঙ্গী হয়ে না আলাদাভাবে অংশ নেবে, তা বিএনপির অবস্থানের উপর নির্ভর করছে বলে এরশাদের কথায় প্রকাশ পেয়েছে। জাতীয় পার্টির তিনশ আসনে ভোটের প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “বিএনপি নির্বাচনে এলে এক ধরনের প্রস্তুতি, আর না এলে অন্য কৌশলে নির্বাচন করবে জাতীয় পার্টি।” সাবেক রাষ্ট্রদূত অবসরপ্রাপ্ত মেজর আশরাফ উদ দৌলার জাতীয় পার্টিতে যোগদান উপলক্ষে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এই অনুষ্ঠান হয়। দলের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সভাপতিম-লীর সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, সুনীল শুভ রায়, খালেদ আকতার, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, মোস্তাফিজুর রহমান অনুষ্ঠানে ছিলেন।
তিনি বলেছেন, “মত প্রকাশের অধিকার সবারই আছে, দাবি আদায়ের জন্য কথা বলার অধিকার সবারই আছে। কোনো নাগরিক অধিকারের দাবি তুলতে পারবে না, এটা হতে পারে না।” সামরিক আইন জারির মাধ্যমে মত প্রকাশের অধিকার খর্ব করে নয় বছর বাংলাদেশে ক্ষমতায় থাকা এরশাদ বুধবার ঢাকার বনানীতে তার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে একথা বলেন। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর গত কয়েক দিনে কয়েক দফায় হামলা চালিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। এরশাদ বলেন, “ছাত্র-ছাত্রীদের উপর যে জুলুম-নির্যাতন চলছে, তা মেনে নেওয়া যায় না। শুধু ছাত্র নয়, হামলা এবং গ্রেপ্তার করা হচ্ছে অভিভাবকদেরও।” প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এরশাদ আন্দোলনকারীদের উপর হামলার প্রতিবাদ জানালেও তাদের দাবির বিষয়ে নিজের অবস্থান প্রকাশ করেননি। তিনি এমপিওভুক্তির দাবিতে অনশনরত শিক্ষকদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেন।
জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, “শিক্ষকরা আজ রাস্তায় শুয়ে আমরণ অনশন করেছ। তাদের সাথে কেউ কথা বলার প্রয়োজন বোধ করছে না, অথচ শিক্ষকরাই জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।” বাংলাদেশের মানুষ এখন রাজনীতিকদের উপর বীতশ্রদ্ধ হয়ে পড়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, “আমরা ক্ষমতায় গিয়ে রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনব।” আগামী সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি কি আওয়ামী লীগের সঙ্গী হয়ে না আলাদাভাবে অংশ নেবে, তা বিএনপির অবস্থানের উপর নির্ভর করছে বলে এরশাদের কথায় প্রকাশ পেয়েছে। জাতীয় পার্টির তিনশ আসনে ভোটের প্রস্তুতি রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “বিএনপি নির্বাচনে এলে এক ধরনের প্রস্তুতি, আর না এলে অন্য কৌশলে নির্বাচন করবে জাতীয় পার্টি।” সাবেক রাষ্ট্রদূত অবসরপ্রাপ্ত মেজর আশরাফ উদ দৌলার জাতীয় পার্টিতে যোগদান উপলক্ষে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এই অনুষ্ঠান হয়। দলের মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সভাপতিম-লীর সদস্য জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, সুনীল শুভ রায়, খালেদ আকতার, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, মোস্তাফিজুর রহমান অনুষ্ঠানে ছিলেন।

কোন মন্তব্য নেই