মিনারা কামালঃ কোভিট-19 সংকটে বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা অচল প্রায়। প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে নেই ভোরের পাখির মতো বাচ্চাদের কিচিরমিচির শব্দ। দীর্ঘ বন্ধে নিস্তব্ধ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ। ভোরের আলোতে পাঠশালাগুলো সহস্র শিক্ষার্থী বই খাতা হাতে মুখরিত থাকত,আজ সেগুলো বন্ধ। বিশ্বব্যাপী মরণব্যাধি করুনা ভাইরাসের জন্য২০১৯ সালে ডিসেম্বর মাসে চীনের ওহান থেকে ছড়ানো এই ভাইরাসটি সারাবিশ্বে মরণব্যাধি কোভিট19 নামে পরিচিত হয়। এ ভাইরাস চীন প্রবাসী বাঙালি বাংলাদেশে ফিরে আসায় বাংলাদেশেও করোণা ভাইরাসের প্রভাব পড়তে থাকে, বর্তমানে যা বাংলাদেশ মহামারি আকার ধারণ করেছে। এজন্য বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একযোগে বন্ধ ঘোষণা করেছেন। গত সতের মার্চ থেকে একত্রিশ আগস্ট এই ৬ মাস ধরে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার চাকা থেমে আছে। কিন্ডারগার্টেন,সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়,বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও এতিমখানা সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ। কেউ জানে না কবে খুলবে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো,খুললেই বা কি সেই আগের মত কি থাকবে শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবেশ?অনেক শিক্ষার্থী ঝরে যেতে পারে করোনা ভাইরাসের ভয়াল থাবায়। শিক্ষার দিক থেকে প্রায় এক বছরের জন্য পিছিয়ে গেলো বাংলাদেশ।
- অন্যান্য
- অর্থ ও বানিজ্য
- ইতিহাস
- কৃষি ও পরিবেশ প্রকৃতি
- চাকুরির খবর
- জাতীয়
- জানা-অজানা
- জেলার সংবাদ
- পরিচালক
- ব্রেকিং নিউজ
- শিক্ষাঙ্গন
- স্বাস্থ্য
- স্লাইড