এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা রকিব উদ্দিন মন্ডল জানান, রবিবার মধ্যরাতে শেষ হয়েছে নির্বাচনের সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে আমাদের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে ৯ হাজার ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, নগরীর ৫৭টি ওয়ার্ডে পুলিশ ও আনসারের সমন্বয়ে ৫৭টি স্ট্রাইকিং ফোর্স ও সংরক্ষিত আসনে ২০টি স্ট্রাইকিং ফোর্স থাকবে। ৫৭টি ওয়ার্ডে ৫৭টি এবং অতিরিক্ত একটিসহ মোট ৫৮টি র্যাবের টিম মোতায়েন থাকবে। প্রতি দুইটি ওয়ার্ডে এক প্লাটুন করে মোট ২৯ প্লাটুন বিজিবি দায়িত্ব পালন করবে।
এছাড়া পুলিশ এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ান আনসার সমন্বয়ে ৫৭টি ওয়ার্ডে ৫৮টি মোবাইল ফোর্স, ২০টি স্ট্রাইকিং ফোর্স নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে র্যাবের টহল অব্যহত থাকবে।
আজ সোমবার (২৫ জুন) থেকে ৫৭টি ওয়ার্ডে ১৪ হাজার পুলিশ প্রশাসন নিয়োজিত থাকবে এবং একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। আরো ১০ জন অতিরিক্ত হিসেবে সর্বমোট ৬৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন থাকবেন। সিটি কর্পোরেশনের প্রতি তিনটি ওয়ার্ডের জন্য একজন করে মোট ১৯জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন।সিটি কর্পোরেশনের ৪২৫টি কেন্দ্রে এ ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে ৩৩৭টি গুরুত্বপূর্ণ (ঝুকিপূর্ণ) এবং ৮৮টি সাধারণ কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে পুলিশ, আনসার ভিডিপিসহ ২৪ জন (১২ জন অস্ত্রধারী) সদস্য মোতায়েন থাকবে। আর সাধারণ কেন্দ্রগুলোতে ২২ জন (১০ জন অস্ত্রধারীসহ) সদস্য মোতায়েন থাকবে।