নড়াইলের প্রতিটি থানা ও পুলিশ ফাড়ি হবে গনমানুষের সেবার কেন্দ্র

0
34

উজ্জ্বল রায়, নড়াইল থেকেঃ নড়াইলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। পুলিশ কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেছেন, নড়াইলের প্রতিটি থানা ও ফাড়ি হবে গনমানুষের সেবার কেন্দ্র। একজন মানুষ নিরুপায় হয়েই থানা ও পুলিশ ফাড়িতে যায়। হয়তো তার সব সমস্যার সমাধান নাও দিতে পারেন, কিন্তু তার কথা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনুন, কী করতে হবে বুঝিয়ে বলুন, তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। নড়াইলের প্রতিটি থানায় এসে হাসিমুখে মানুষ যেন কাঙ্ক্ষিত সেবা পায়, এই প্রয়াস যেন অব্যাহত থাকে। আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়, জানান, এক সাক্ষাতকারে নড়াইলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। বলেন, থানা ও পুলিশ ফাড়িতে এসে মানুষ যদি ভালো ব্যবহার পায়, পুলিশের প্রতি মানুষ সন্তুষ্ট থাকবে। এতে পুলিশের ওপর মানুষের বিশ্বাস ও আস্থায় জায়গা আরও বাড়বে। মানুষকে সেবা দেওয়া পুলিশের একার পক্ষে সম্ভব হয় না মন্তব্য করে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) বলেন, পুলিশের পাশাপাশি জনগণকেও এগিয়ে আসতে হবে। অপরাধীদের বিষয়ে জনগণ যদি পুলিশকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করে, তবে সেবার মান আরও উন্নত হবে। নড়াইলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) বলেন, ‘আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা কাজ করতে পেরেছি। যার ফলে নড়াইলে অপরাধের মাত্রা এখন অনেক কম। জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে নড়াইল বাসীকে নিরাপদে রেখেছি। নারীবান্ধব ও শিশুবান্ধব পুলিশ গঠন সুন্দর ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা মানুষের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছি। জানা যায়, পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরূপ ধারণা থাকলেও ফেনি জেলার কৃতি সন্তান নড়াইলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। সে ধারণা স¤পূর্ণ বদলে দিয়েছেন। একজন ব্যতিক্রমধর্মী পুলিশ অফিসার। প্রতিনিয়ত তিনি সহকর্মী ও সাধারণ জনগণের আদর্শগত ভিন্নতা মেনে নিয়ে পরস্পরের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। পুলিশ জনগণের বন্ধু। তিনি এই বাক্যটির উৎকৃষ্ট নিদর্শন। তিনি অন্যতম একজন আদর্শ পুলিশ অফিসার যিনি তার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে আধুনিকতা, প্রযুক্তি ও সততা দিয়ে অপরাধ দমন করার চেষ্টা করেন। পুলিশ জনতার, জনতা পুলিশের এই স্লোগানকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। নড়াইল বাসীর সকল শ্রেণির মানুষের চোখে একজন সৎ, আদর্শবান, ন্যায়নিষ্ঠ ও গরিবের বন্ধুসুলভ পুলিশ অফিসার। অধিকাংশ মানুষই তাকে গরিবের বন্ধু হিসাবে জানেন। তিনি তাঁর সততা, ন্যায়নিষ্ঠা ও তার বিচক্ষণ বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তার দায়িত্বরত এলাকা মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ ও দখল বাজদের হাত থেকে মুক্ত করেছেন। তার চোখে ধনী-গরিব, রিক্সাচালক হতে সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। তিনি শুধু একজন পুলিশ কর্মকর্তাই নন পাশাপাশি অনেক সামাজিক কর্মকান্ডে তিনি অবদান রেখেছেন। নড়াইলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। যোগদানের পর থেকেই তিনি একে একে অপরাধ দমনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। তার সুনিপুণ দক্ষতার মাধ্যমে সুষ্ঠ তদন্তের ফলে দোষীরা খুব দ্রুতই আইনের আওতায় চলে এসেছে এবং তাদের শাস্তিও হয়েছে। এই পুলিশ কর্মকর্তার দায়িত্বরত এলাকার মানুষ জন তিনি একজন সৎ ও অন্যায়ের কাছে আপোষহীন পুলিশ অফিসার হিসাবে পরিচিত। এলাকাবাসী আমাদের কন্ঠকে বলেন, তিনি আমাদের বন্ধু তার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ আমাদের এলাকা মাদক, চাদাঁবাজ, দখলবাজ, ইভটিজার, জঙ্গি, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী মুক্ত। তারা আরো বলেন, তাঁর মতো একজন সৎ, ন্যায়নিষ্ঠা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে বজ্রকন্ঠ আওয়াজ তোলা পুলিশ অফিসার পেয়ে আমরা সত্যিই ধন্য। নড়াইলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। বলেন, বর্তমান সরকার গণমানুষের বন্ধু, সরকার আমাদের পাঠিয়েছেন মানুষের মুখেহাসি ফোটাতে, মানুষের সাথে মিলেমিশে তাদের সুখ দুঃখ ভাগাভাগি করে নিতে। আমরা মানুষের অতন্ত্র প্রহরী আমাদের কাজ হচ্ছে দেশকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, চাদাঁবাজ, ইভটিজার মুক্ত করে মানুষের মাঝে শান্তি ফিরিয়ে আনা। আমার কাছে ধনী-গরিব, রিক্সাচালকসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ সমান। একজন নির্যাতিত মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল হলো পুলিশ। আর আমরা যদি তাদের আশ্রয় এবং তাদের সমস্যা নিরসন না করি তাহলে কে করবে।“পুলিশ জনতার এবং জনতা পুলিশের” আমি এই স্লোগানকে সামনে রেখে এবং সাধারণ মানুষের দোয়া ও ভালবাসা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশকে মাদক, জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে এগিয়ে যাব। তিনি আরো বলেন, আমরা অতন্ত্র প্রহরী হিসাবে রাত জেগে থাকি শুধু জনগণ শান্তিতে ঘুমাবে বলে, আমাদের ঈদের ছুটিও নেই শুধু জনগণ যাতে তাদের এই ঈদকে সুন্দর, সুশৃঙ্খল এবং শান্তিতে কাটাতে পারে। কত পুলিশ অফিসার প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন দেশকে জঙ্গি, সন্ত্রাস মুক্ত করতে। আমি একটি কথা বলবো জনগণের উদ্দেশ্যে-আপনারা পুলিশকে নিজের বন্ধু ভাবুন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। পুলিশ জনগণের শুধু বন্ধুই নয়, সেবকও। পুলিশ সব সময়ই জনগণের বন্ধু জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে। জনগণের আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া পুলিশের পক্ষে ব্যাপক জনগোষ্ঠীর সেবা দেয়া সম্ভব নয়। সততা ও ন্যায়নিষ্ঠায় নড়াইলের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। সমগ্র নড়াইল বাসী গর্ববোধ করেন। সততা ও ন্যায়নিষ্ঠায় মুগ্ধ হয়ে বলেন, জীবন সংগ্রামকে সঠিকভাবে উপলব্ধি করার জন্য প্রয়োজন সঠিক মানুষের। যে দিন বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)মতো সৎ পুলিশ অফিসার থাকবেন সেদিনই বাংলাদেশ হয়ে উঠবে নিরাপদ, সুন্দর এবং শান্তিময় দেশ। পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ শরফুদ্দীন, নড়াইল সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. ইলিয়াস হোসেন (পিপিএম), নড়াইল জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি আশিকুর রহমান।

ডিআইও-১ এস এম ইকবাল হোসেনসহ, নড়াইলের সকল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাবৃন্দ ও পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তারা। বলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) স্যারের মতো একজন পুলিশ অফিসার পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। স্যারের মতো দক্ষ, সৎ ও কর্তব্যপরায়ন পুলিশ অফিসার বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর জন্য গর্ব। নড়াইল জেলা অনলাইন মিডিয়া ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হিমেল মোল্যা জানান, পুলিশের কিছু সদস্য যারা নিজের-ডিপার্টমেন্টের সুনাম রক্ষায় দিন-রাত নিরলসভাবে কাজ করে পুলিশের ভাবমূর্তিকে জনতার মাঝে প্রশংসিত করে যাচ্ছেন, তাদেরই একজন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) দায়িত্বে থাকা দক্ষ পুলিশ কর্মকতা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। পুলিশ জনতা, জনতাই পুলিশ তিনি তাঁর আচার-আচারণ, কথা-বার্তায় জনগনকে তা বুঝিয়ে দিচ্ছেন। তিনি পুলিশের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা তাঁর মাঝে সেরকম কোন ভাব নেই। যিনি ধনী-গরীব বুঝেন না। তিনি শুধু বঝেন তিনি জনগণের একজন সেবক। জনগনকে সেবা দেওয়াই যার লক্ষ্য। তিনি সকলের সাথে মিলে মিশে চলার চেষ্টা করেন। সদা হাস্যোজ্জল থাকেন। সকলের খোজ খবর নেওয়ার চেষ্টা করেন। ক্রাইমজোন ও মাদকের আখড়া হিসাবে পরিচিত এই এলাকায় মাদক, ছিনতাই, চুরি, ডাকাতি সহ বিভিন্ন অপরাধ নির্মূলে তার ভূমিকা প্রশংসনীয়। মাদক সনাক্ত করনে তাঁর রয়েছে আলাদা অভিজ্ঞতা। তার চিন্তা, চেতনায় তিনি আন্দাজ করতে পারেন কোথায় মাদকের অবস্থান। তার মেধা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে তিনি শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে সর্বক্ষণ নড়াইলের প্রতিটি থানার ও ফাড়িতে খোঁজ-খবর নিয়ে ওসিদের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। রেকর্ড সংখ্যাক মাদক উদ্ধার, মাদক ব্যবসায়ী এবং সেবনকারীদের গ্রেফতার অভিযানে মেধা ও বুদ্ধির কারনে তিনি স্থানীয় বসতি ও সাধারন জনতার মাঝে আলোচনার স্থান দখল করে নিয়েছেন। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। কার্যালয়ে তাঁর যোগদানের পর থেকে সিংহভাগ মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীরা তার নেতৃত্বে গ্রেফতার হয়েছে। মাদকের সাথে তিনি ছিনতাই অস্ত্র, নারী পাচারকারী সদস্যদের নিমূলে জিরোটলারেন্স নিয়ে কাজ করছেন। এছাড়াও তিনি।পু ুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার)। যোগদানের পর থেকে তার এ্যাকশনমুখী অভিযানের আতঙ্কে স্থানীয় শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন বলে জানান এলাকার সাধারণ জনতার অনেকেই। এ সফলতার রহস্য জানতে চাইলে তিনি নিজস্ব উদ্যোগ,সাহস,মেধাকেই সব চেয়ে বেশি গুরুত্বারোপ করেন। সরকারের নির্দেশ বাস্তবায়ন আর দেশ পেমেই মাদক বিরোধী অভিযানে তাকে বেশি উদ্বুদ্ধ করে বলে জানান তিনি। মাদক, বাল্য বিবাহ, জঙ্গীবাদ এধরনের সকল সমাজ ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ড নির্মুলে ব্যক্তি পর্যায় থেকে সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান পুলিশের চৌকস এই কর্মকর্তা। তাহলেই সকলে মিলে মিশে একটা সুন্দর, অপরাধমুক্ত,শান্তিময় বাংলাদেশ গড়া সম্ভব হবে বলে মনে করেন তিনি। এছাড়া তিনি অত্যন্ত সৎ, বিচক্ষন, অন্যায়-অপরাধের বিরুদ্ধে আপোষহীন এক ব্যক্তি। তার দিক- নির্দেশনায় সকল থানায় কমরত ওসিরা তাদের অভিযানে সফল হচ্ছেন। এলাকাকে অপরাধ ও মাদকমুক্ত করার লক্ষে তার এই অভিযান চলবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাদকের বিরুদ্ধে ঘোষিত যুদ্ধে অবদান রাখতেই উর্দ্ধতন পুলিশের নির্দেশে নিরলস ভাবে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে নড়াইলের আওতাধীন জনতার দাবী-মাদক চোরাকারবারিদের জন্য এক আতঙ্কের নাম। তিনি যেভাবে মাদক, ছিনতাই ও অপরাধীদের বিরুদ্ধে লেগেছে তাতে আশা করা যায় নড়াইল এলাকা শীঘ্রই অপরাধীদের কবলমুক্ত হবে। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) বলেছেন, আমরা চাই এদেশের জনগনের পুলিশ হতে। কিন্তু, পুলিশের একার পক্ষে সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব না। অপরাধ সমূলে উৎপাটন করতে চাইলে পুলিশের পাশাপাশি রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, সাংবাদিক, ইমাম, পেশাজীবিসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সচেতনতা ও একান্ত সহযোগিতা প্রয়োজন। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) বলেন, জঙ্গিরা দেশকে গ্রাস করতে চেয়েছিল। সারা বিশ্বের কাছে একটি নেতিবাচক দেশ হিসেবে হিহ্নিত করতে চেয়েছিল। কিন্তু সাধারণ মানুষ ও মিডিয়ার সহযোগিতায় পুলিশ জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে। ইতোমধ্যেই জঙ্গি নির্মূলে পুলিশ সফল হয়েছে। দেশে একজন জঙ্গি থাকা পর্যন্ত দেশব্যাপী এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। দেশের মানুষ শান্তিতে থাকুক, আমরা জেগে থাকব তাদের নিরাপত্তায়। পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন পিপিএম (বার) আরও বলেন, ‘মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি’ বলবৎ আছে। যারা এ পথ পরিহার করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে চায় তাদের সুযোগ দেওয়া হবে। যারা মাদক ব্যবসায় জড়িত, তারা যত শক্তি শালীই হোক, আইনের আওতায় তাদের আসতেই হবে। মাদক ব্যবসায়ীরা আইনের কাছে আত্মসমর্পন না করলে আগামীতে তাদের জন্য ভয়ানক দিন অপেক্ষা করছে।

কোন মন্তব্য নেই