মোঃ নাসির,নিউ জার্সি,আমেরিকা থেকে -বিশেষ সংবাদ দাতা আমজাদ হোসেন,নিউ ইয়র্ক:১৯৮০-৮১ সেশনের ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের জসীম উদ্দীন হলের আবাসিক ছাএ শহিদুল ইসলাম জাতীয়তা বাদী ছাএ দলের নেতা, তৎকালিন জসীম উদ্দীন হল ছাএ সংসদের সমাজ সেবা সম্পাদক আমান উল্ল্যা আমানের সহযোগী এই শহিদুল । জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর হলে ছাএ দলের মিছিলে শহিদুল ইসলাম স্লোগানে অংশ গ্রহন করে বলেছিলেন “এক জিয়া লোকান্তরে লক্ষ জিয়া ঘড়ে ঘড়ে“। হাওয়া ভবনের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের মূখপাএ শহিদুল ইসলাম ইউরোপ ডেক্স এর পরিচালক থাকা অবস্থায় কয়েকশ ছাএ দলের নেতা ও কর্মীকে ইউরোপ ভিসার জন্য ডিও লেটার দিয়ে মানব পাচার করে ছিলেন । আমান এবং ইলিয়াস আলীর এই মানব পাচার জন্য হাওয়া ভবন এর প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করতেন । ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আমান এবং শহিদুল নিয়মিত গাঁজা সেবক হিসাবে পরিচিত ছিলেন । হাকিম চত্বর ছিল গাঁজা সেবনের আকড়া । পরবর্তীতে দীপু মনির আঁচলে এসে ফ্রান্স এবং দক্ষিন কুরিয়ার রাষ্ট্র দূত এর মত সুবিধা আদায় করে নেন । একজন জাতীয়তা বাদী ছাএ দলের নেতা কি করে আমেরিকার মত ক্ষমতা দর রাষ্ট্রের রাষ্ট দূত মনোয়ন পায় সেটা রাষ্ট্রের দূর্বলতা। শহিদুল ইসলাম এর তৎকালিন মোবাইল ফোন আলাপ এবং তার পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের নথি ঘটালে তলের বিড়াল বেড়িয়ে আসবে ।
তারেক রহমানের সাথে শহিদুল ইসলামের যোগা যোগ সকল ফোন আলাপ বের করা গোয়েন্দা সস্থার দায়িত্ব । শহিদুল যদি যুক্ত রাষ্ট্রে রাষ্ট্র দূত নিয়োগ পায় সে পুরান হাওয়া ভবনের কাজ টুকু চালু করবেন । এবং তারেক রহমান এর আমেরিকান কানেকশান মজবুত করবেন । তার নিয়োগ বাতিল করে হিউম্যান ট্রাফিকিং মামলায় তাকে আইনের আওতায় আনা জরুরী । শহিদুল এর কাকরাইল কর্নফুলি গার্ডেন মার্কেট সংগলগ্ন ইর্ষ্টান টাওয়ারের কোটি টাকা মূল্যের ফ্ল্যাট,
পূবাচলে প্লট, দূদক তদন্ত করিলে সব অবৈধ সম্পতি বেড়িয়ে আসবে ।