বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ পরা এক পায়েলের জীবনের আলো নিবে যাওয়ার গল্প।

0
99

 জি নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ ছাত্র পায়েল মাত্র ২১বছর বয়সে তার জীবনের আলো নিভে গেল।বাবা মার একমাত্র ছেলে পায়েল তুচ্ছ কারনে অকালে জীবন হারালো। পায়েল আসলেই বাস থেকে নামে। এমন সময় গাড়ি (হানিফ- ভলভো) জোরে টান দেয়। পায়েল দৌড়ে উঠতে যাওয়ার সময় দরজা বন্ধ হয়ে যায়, ওর এক পা দরজার নিচে আটকে থাকে আরেক পা বাতাসে ঝুলন্ত থাকে এবং এক পর্যায় ও ছিটকে রাস্তার একপাশে পরে যায়। ওর নাক মুখ ফেটে যায় এবং ওই সময় ও গাড়ি থামেনি। গাড়ি আরও অনেক দূর গিয়ে থামায়। থামানোর পর গাড়ি থেকে হেল্পার, ড্রাইভার, সুপার ভাইজার নেমে আসে। এবং পায়েল কে ক্লিনিকে ভর্তির বদলে নাকে মুখে ইট পাথর দিয়ে এমন ভাবে মেরেছে যেন চেহারা বোঝা না যায়। এবং পানিতে ফেলে দেয়। এমন সময় ২০ মিনিট গাড়ি থামানো অবস্থায় ছিল। গাড়ি ছাড়ার সময় প্রাইম ব্যাংকের এক কর্মকর্তা যাত্রী জিগ্গেস করে যে সামনের যাত্রী কোথায়? সুপারভাইজার উত্তর দিয়েছিল সে পরের গাড়িতে আসবে। গতকাল লাশ পাওয়ার পরেও সুপারভাইজার, ড্রাইভার কেও সত্যি কথা বলেনি। তাদের ভাষ্য মতে সবাই ধরে নিয়েছিল দুর্ঘটনাবশত পায়েল মারা গিয়েছে। কিন্তু পরে পুলিশের জিগ্গেসাবাদে উঠে আসে আসল ঘটনা। পায়েলের বডি নিরীক্ষার সময় ডাক্তার বলেছিল পায়েলের পানিতে পরার পরেও জীবন ছিল। পানিতে পরার অনেকক্ষণ পর ওর মৃত্যু হয়। ঘঠনাটি কয়েক দিন আগের,পিক গুলা এই জন্য দেয়া কতটা অমানবিকভাবে মারা হইছে তাকে দেখার জন্য।মানুষ মানুষ কিভাবে এরকম মারতে পারে? তথ্য সুত্র ফেইছ বুক ওয়াল।

আপনার মতামত প্রকাশ করেন

আপনার মন্তব্য দিন
আপনার নাম এন্ট্রি করুন